অথচ অ্যাথলেটিকস ফেডারেশনের কার্যক্রম নিয়েই আছে প্রশ্ন। দেশের অ্যাথলেটিকসের উন্নয়নে তাদের আদৌ কোনো পরিকল্পনা আছে কি না, সেটিও পরিষ্কার নয়। ফাটাছেঁড়া ট্র্যাক, এমনকি একবিংশ শতকে এসেও ঘাসের মাঠে জাতীয় প্রতিযোগিতা আয়োজন করে সমালোচিত তারা। পাশের দেশ ভারত যখন অলিম্পিক থেকে সোনার পদক নিয়ে এল, সেখানে অ্যাথলেটিকসে বাংলাদেশের দক্ষিণ এশীয় পর্যায়েও বড় সাফল্য নেই অনেক বছর। বছরের পর বছর এমন ব্যর্থতায়ও একটা ফেডারেশনের ভাবমূর্তিতে কোনো কালিমা পড়েনি, অথচ ইসমাইলের এক বক্তব্যেই তা খসে পড়ল!
ফেডারেশন দেশের অ্যাথলেটিকসের ‘ভাবমূর্তি’ নিয়ে ভাববে, সেটাই স্বাভাবিক। সে জন্য সবার আগে প্রয়োজন ট্র্যাকে অ্যাথলেটিকস রাখা, অ্যাথলেটিকস থেকে সাফল্য আনা। এসএ গেমস, এশিয়ান গেমস, অলিম্পিক নিয়ে দীর্ঘমেয়াদি পরিকল্পনাই পারে কাঙ্ক্ষিত সাফল্য এনে দিতে। ইসমাইলরা যেন না পারেন তাঁদের কর্মকাণ্ড নিয়ে প্রশ্ন তুলতে, দেশের অ্যাথলেটিকসের ‘ভাবমূর্তি’র সংকটটা কাটবে আসলে তখনই।