শাড়িতে আলপনা ছাড়াও নানান ফুল আঁকেন পীযুষ। দেশি ফুলগুলো মানুষের কাছে পরিচিত করতেই শাড়িতে দেশি ফুল আঁকার এই ভাবনা এসেছে তাঁর মাথায়। পীযুষের মতে, পোশাক কেবল পরিধানের নয়, সেটা শেখার মাধ্যমও হয়ে উঠতে পারে। পোশাকে আঁকা ফুল দেখে যাঁরা পোশাকগুলো গায়ে চড়াচ্ছেন, তাঁরা যেমন ফুলগুলোর নাম জানছেন, তেমনি তাঁদের পরিচিতজনদেরও নামগুলো বলতে পারছেন বলেই মনে করেন পীযুষ। তিনি বলেন, ‘শাড়িতে একটা ফুল দেখে কেউ হয়তো সেটার নাম জানতে চাইবে। অপরাজিতা, নয়নতারা, সন্ধ্যামালতী, জুঁই, চামেলি, বকুল, পারুল—আমাদের দেশের ফুলগুলো যেমন সুন্দর, ফুলের নামগুলোও। আমি চাই, এই ফুলগুলো মানুষ চিনুক, নামগুলো জানুক। তাহলেই আমার ভালো লাগবে। কেউ যখন দেশি ফুলের নাম চেনে, আমি খুশি হয়ে যাই।’
