আরব আমিরাতগামী এয়ারলাইনসগুলোর কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, ফ্লাইট ছাড়ার কমপক্ষে এক ঘণ্টা আগে বোর্ডিং কাউন্টার বন্ধ হয়ে যায়। কিন্তু সেই সময়ের মধ্যে যাত্রীদের করোনা পরীক্ষার প্রতিবেদন না দেওয়ায় যাত্রীরা বোর্ডিং কাউন্টার বন্ধ হওয়ার পর আসছেন, যখন আর তাঁদের ফ্লাইটে নেওয়ার সুযোগ নেই।
তবে দু–একজন যাত্রী হলে ফ্লাইট দেরি হলেও নিয়ে যাওয়ার চেষ্টা ছিল। কিন্তু যাত্রীদের সংখ্যা অনেক বেশি হলে তখন নিয়ে যাওয়া সম্ভব হয় না।
নাম প্রকাশ না করার শর্তে আমিরাতগামী একটি এয়ারলাইনসের ঊর্ধ্বতন একজন কর্মকর্তা বলেন, করোনা পরীক্ষা নিয়ে কোনো সুষ্ঠু ব্যবস্থাপনা নেই। যাত্রীদের ফ্লাইটের সময় বিবেচনা করে রিপোর্ট দেওয়া হচ্ছে না। রিপোর্ট দেওয়ার পর আবার সেটাও অনলাইনে যাচাইয়ের জন্য যাত্রীদের লাইনে দাঁড় করানো হচ্ছে। এর মধ্য দিয়ে অহেতুক সময় নষ্ট করা হচ্ছে।