হল খোলার পর ঢাবি উপাচার্য বললেন, ঈদের দিনের মতো মনে হচ্ছে

করোনাকালের শিক্ষার ক্ষতি পুষিয়ে নেওয়ার বিষয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের পদক্ষেপ প্রসঙ্গে আখতারুজ্জামান বলেন, ‘শিক্ষার্থীদের হতাশ হওয়ার কোনো কারণ নেই। আমরা একাডেমিক ক্ষতি কাটিয়ে ওঠার পরিকল্পনা করেছি, যা ইতিমধ্যে কার্যকরও হয়েছে। আশা করছি, এক বছরের মধ্যেই আমরা ক্ষতি কাটিয়ে উঠতে পারব।’

জাতীয় পরিচয়পত্র (এনআইডি) না থাকায় কিছু শিক্ষার্থীর টিকা নিতে না পারার বিষয়ে তিনি জানান, ৭ অক্টোবর টিএসসিতে একটি বুথ স্থাপন করা হবে। সেখান থেকে বিশ্ববিদ্যালয়ের সব শিক্ষার্থী তাঁদের এনআইডি করিয়ে নিতে পারবেন।

ক্যাম্পাস খুললে আন্দোলনের ভয় আছে, নানা মহল থেকে ওঠা এ ধরনের মন্তব্য প্রসঙ্গে উপাচার্য আখতারুজ্জামান বলেন, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় গণতান্ত্রিক আন্দোলনের সূতিকাগার। গণতান্ত্রিক রীতিনীতি অনুসরণ করে আন্দোলন-সংগ্রামের জন্ম ও চর্চা প্রত্যাশিত। তিনি বলেন, ‘ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা নিজেদের শুধু পাঠ্যপুস্তকনির্ভর পড়াশোনায় সীমাবদ্ধ রাখেন না। নানাবিধ আনুষঙ্গিক বিষয় তাঁদের মধ্যে সংশ্লেষণের উদ্যোগ আমরা নিই। আমাদের স্নাতকেরা যে দেশ-বিদেশে সুনামের সঙ্গে কাজ করছেন, তার পেছনে মূল কারণ হলো ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় যোগ্য নাগরিক হিসেবে গড়ে ওঠার সুযোগ দেয়।’

Source link

0 0 votes
Article Rating
Subscribe
Notify of
0 Comments
Oldest
Newest Most Voted
Inline Feedbacks
View all comments