তৃতীয় অভিযোগ হলো, ঋণ পুনঃ তফসিলের জন্য তারা ২০ লাখ টাকা দিয়েছিল। ওই টাকাও পুনঃ তফসিলের কাজে লাগাননি আসামিরা। এ বিষয়ে তাঁরা যোগাযোগ করলে ব্যাংক ছুটির পর আসামিরা তাঁদের দেখা করতে বলেন।
গত ১৩ আগস্ট তাঁরা মাতুয়াইলের পশ্চিমপাড়া মৃধাবাড়ির কাছে চায়ের দোকানে মো. আবদুর রহমান ও ফরিদ আহমেদের সঙ্গে দেখা করতে যান। বিকেল সাড়ে চারটার দিকে মাতুয়াইলে পৌঁছালে প্রথমে আসামিরা তাঁদের সঙ্গে সৌজন্যমূলক আচরণ করেন। এরপর মো. আবদুর রহমানের বিরুদ্ধে দায়ের হওয়া পুরোনো মামলা তুলে নেওয়ার প্রস্তাব দেন। এই প্রস্তাবে তাঁরা রাজি হননি। তাঁরা তখন পাল্টা ঋণ পুনঃ তফসিলের সুযোগ না দেওয়ার কথা বলেন। পরে তাঁরা এ ঘটনা ব্যাংকের ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে জানাবেন বলে তাঁদের বলেন। এতে ক্ষিপ্ত হয়ে তাঁরা (আসামিরা) বাদীকে জানে মেরে ফেলা ও আর্থিকভাবে সর্বস্বান্ত করে ফেলার হুমকি দেন।
প্রতিষ্ঠানটির ব্যবস্থাপনা প্রশাসক বজলুর রশিদ প্রথম আলোকে আরও বলেন, ‘ব্যাংকের ম্যানেজার ফরিদও বিভিন্ন সময় এরশাদ আলীর কাছ থেকে ধার করেছেন। কিছু টাকা ফেরত দিয়েছেন, কিছু দেননি। এ নিয়েও মামলা আছে।’