পোশাকে উৎসবের রং | প্রথম আলো

উৎসবের আনন্দের বড় একটি জায়গা নতুন পোশাক। পেছনের দিন ফিরে তাকালেও এর প্রমাণ মেলে। পোশাকের মান ভালো না খারাপ, সেটি বোঝা হতো নকশা আর কাপড়ের মান দেখে। সাহিত্য কিংবা কবিতায় সেগুলোও তুলে ধরা হয়েছে বহুবার। শারদীয় উৎসবের সাজের গুরুত্ব বোঝা যায় রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের ‘পূজার সাজ’ শিরোনামের কবিতাতে। এ বছর শারদীয় দুর্গোৎসবে ঐতিহ্য আর আধুনিক—দুই ধরনের পোশাকই থাকছে। আরামদায়ক কাটের পোশাকগুলোতে জুড়ে দেওয়া হয়েছে নানা রকম নকশা।

পোশাকে প্রাধান্য পেয়েছে থিমভিত্তিক কাজ। মন্দিরের স্থাপনা, গয়না, শতরঞ্জি, ফুলের নকশা, জ্যামিতিক নকশার পাশাপাশি নকশাবিহীন পোশাকও এবার জনপ্রিয় পাঁচ দিনের উৎসবে। সুতার কাজ তো থাকছেই; স্ক্রিনপ্রিন্ট, ডিজিটাল প্রিন্ট, ব্লক, টাইডাই, মোম বাটিক, কাচ বসানো—এমন প্রতিটি কাজই ছুঁয়ে যাবে কোনো না কোনো পোশাককে। সিঙ্গেল কুর্তা, কাফতান, টপে আরাম পাবেন। শাড়ি তো সব উৎসবেরই মধ্যমণি। ছেলেদের পোশাকে এ সময় ধুতির ব্যবহার ভালো লাগে। মণ্ডপ থেকে মণ্ডপে ঘুরে বেড়ানো যায় কুর্তা বা টি-শার্টেও।

Source link

0 0 votes
Article Rating
Subscribe
Notify of
0 Comments
Oldest
Newest Most Voted
Inline Feedbacks
View all comments