সেদিন নৌকায় ডেজিয়ারা বেগম, তাঁর তিন শিশুসন্তান, মা-বাবা ও এক ভাতিজাসহ পরিবারের মোট ৭ জন ছিলেন। নৌকাডুবির দিন তাঁর দুই বছরের শিশুকন্যা মাইশা ও মা নিলুফা বেগমের (৫০) লাশ পাওয়া যায়। এর দুই দিন পর তাঁর শিশুপুত্র আসমাউলের লাশ (৭) উদ্ধার হয়। এক সপ্তাহ পার হলেও ডেজিয়ারার বাবা খাইরুল ইসলাম (৫৫) এখনো নিখোঁজ। ধারণা করা হচ্ছে, বাবাও বেঁচে নেই। কোনোরকমে বেঁচে যান ডেজিয়ারা ও তাঁর বড় ছেলে সাজিদ (৮)।
