মেহরাবি বলেন, তিনটি শাখা থেকে চুরি হওয়া অর্থ বিষয়ে কেন্দ্রীয় ব্যাংক তদন্ত করছে। যদিও তালেবান এ চুরির সঙ্গে জড়িত নয়।
ব্যাংকটির সাবেক গভর্নর আজমল আহমাদি তালেবান ক্ষমতায় আসার পর দেশ ছেড়ে পালান। ব্যাংকের বিরুদ্ধে প্রতিবেদনে ওঠে আসা এই অভিযোগের বিষয়ে জানতে তাঁকে ই–মেইল বা বিভিন্নভাবে খুদে বার্তা পাঠিয়ে যোগাযোগ করার চেষ্টা করা হয়। কিন্তু তিনি সাড়া দেননি।
কয়েক সপ্তাহ আগে আহমাদি টুইটারে বলেছিলেন, পরিস্থিতি সামাল দিতে তিনি সর্বোচ্চ চেষ্টা করেছেন। তিনি দাবি করেন বিদেশে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের রিজার্ভ জব্দ করায় দেশে এই অর্থসংকট তৈরি হয়েছে। তিনি তাঁর বিবৃতিতে আরও দাবি করেন, কাবুলের পতনের আগে কেন্দ্রীয় ব্যাংক দেশটির অর্থনীতি বেশ ভালোভাবেই চালাচ্ছিল। কিন্তু তালেবান ক্ষমতায় আসায় তিনি প্রাণনাশের আশঙ্কায় দেশ ছাড়েন। তিনি বলেন, রিজার্ভ অ্যাকাউন্ট থেকে কোনো অর্থ চুরি হয়নি।
সূত্র: রয়টার্স