পৌর মেয়র পারভেজ রহমান বলেন, দীর্ঘদিন পর যুবলীগের সাংগঠনিক কার্যক্রম হচ্ছে। অনেক নেতা-কর্মী অনুষ্ঠানে যাবেন। কিন্তু একটি পক্ষ অনুষ্ঠানে যেতে বাধা সৃষ্টি করেছে। সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড ঘটিয়ে শহরে আতঙ্ক সৃষ্টি করেছে।
যুবলীগের কেন্দ্রীয় কমিটির সাংগঠনিক সম্পাদক হেলাল উদ্দিন বলেন, বর্ধিত সভাটি সুন্দরভাবে করা হয়েছে। সেখানে কোনো বিশৃঙ্খলা হয়নি। এর বাইরে যাঁরা বিশৃঙ্খলা করেছেন, তাঁরা যুবলীগের কেউ নন। তাঁদের কাউকে যুবলীগে স্থান দেওয়া হবে না।
অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (নড়িয়া-সদর সার্কেল) মিজানুর রহমান বলেন, সারা শহরে বিশৃঙ্খলা ছড়িয়ে পড়েছিল। পুলিশ দক্ষতার সঙ্গে তা নিয়ন্ত্রণে এনেছে। যাঁরা অস্ত্র প্রদর্শন করে মিছিল করেছেন, তাঁদের চিহ্নিত করতে ভিডিও ফুটেজ বিশ্লেষণ করা হবে।
শরীয়তপুর সদরের পালং মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা আক্তার হোসেন বলেন, সংঘর্ষের ঘটনায় কোনো পক্ষ অভিযোগ করেনি। আর কাউকে আটকও করা সম্ভব হয়নি।