শাহ জালাল বলেন, ‘মাদকাসক্ত ব্যক্তি কখনো নেতৃত্ব দিতে পারেন না। এ কারণেই ডোপ টেস্ট করার উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। জয়পুরহাট জেলার ১০ জন ঢাকায় গিয়ে ডোপ টেস্ট করিয়েছেন। তাঁরা হলেন আতিকুল আনোয়ার, আবিদ আজাদ, গোলাম মোর্শেদ, নাহিদ আস-সাকিব, শামীম আহাম্মেদ, রমজান আলী সরদার, মুক্তারাম দাস, আরিফ রব্বানী, সাজিদ রাব্বি রাহাত ও তিতাস নবী। তাঁরা সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদক পদপ্রার্থী। ডোপ টেস্ট ছাড়া কাউকে কমিটিতেও রাখা হবে না।’
মতবিনিময় সভায় উপস্থিত ছিলেন জয়পুরহাট জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক জাকির হোসেন, সহসভাপতি এস এম সোলায়মান আলী, নৃপেন্দ্রনাথ মণ্ডল, গোলাম হাক্কানী, জেলা স্বেচ্ছাসেবক লীগের সভাপতি এ ই এম মাসুদ রেজা, সাধারণ সম্পাদক খোরশেদ আলম।