গত বৃহস্পতিবার ওই বিদ্যালয়ে গিয়ে দেখা যায়, পশ্চিম পাশের টিনের চালের পুরোনো ভবনের প্রতিটি কক্ষই পানিতে থই থই। দশম শ্রেণির ছাত্রী ঋতু খাতুন জানায়, বৃষ্টি হলেই টিনের চাল দিয়ে পানি পড়ে। বাইরে থেকেও পানি ঢুকে যায়।
ওই ভবনে প্রধান শিক্ষকের কক্ষ, গ্রন্থাগার, শিক্ষকদের কক্ষসহ আরও দুটি শ্রেণিকক্ষ পানিতে সয়লাব। পূর্ব পাশে পাকা ভবনটির তিনটি কক্ষে বিজ্ঞানাগার, পাশের দুটি কক্ষেও পানি। পরের ভবনটিতে তিনটি কক্ষে পাঠদান চলছে ছয়টি শ্রেণির। দশম শ্রেণির রুদ্র প্রতাপ মণ্ডল বলে, ‘তিনটি কক্ষের মধ্যে আমাদের বসে ক্লাস করতে হচ্ছে। করোনার মধ্যে দূরত্ব বজায় থাকে না।’