নাম প্রকাশ না করার শর্তে নগদের উচ্চপদস্থ একজন কর্মকর্তা প্রথম আলোকে বলেন, সিরাজগঞ্জ শপের মালিক জুয়েল রানাসহ তাঁর আত্মীয়স্বজনকে আটটি নগদ অ্যাকাউন্ট থেকে অস্বাভাবিকভাবে ‘রিফান্ড রিকোয়েস্ট’ পাঠানো হয়েছে। এসব অ্যাকাউন্টের লেনদেন এখনো স্থগিত রয়েছে।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে নগদের প্রধান জনসংযোগ কর্মকর্তা জাহিদুল ইসলাম প্রথম আলোকে বলেন, সিরাজগঞ্জ শপ ডটকম নামের প্রতিষ্ঠানটি রিফান্ড রিকোয়েস্টের নামে প্রতারণার আশ্রয় নিয়ে নগদের ৪৭ কোটি টাকা আত্মসাৎ করেছে। এ বিষয়ে প্রতিষ্ঠানটির মালিক জুয়েলের বিরুদ্ধে মামলা হয়েছে। নিশ্চয় আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যরা এ ঘটনায় জড়িত সবাইকে গ্রেপ্তার করে বিচারের মুখোমুখি করবেন।
সম্প্রতি সিরাজগঞ্জ পৌর শহরের বাহিরগোলা ও এম এ মতিন সড়কে সিরাজগঞ্জ শপ ডটকমের প্রধান ও আঞ্চলিক কার্যালয় বন্ধ পাওয়া গেছে। জুয়েল রানার বাড়িতে গিয়েও তাঁকে পাওয়া যায়নি। তবে জুয়েলের বড় ভাই আনোয়ার হোসেন প্রথম আলোর কাছে দাবি করেন, নগদের কাছে তাঁদেরই টাকা আটকে আছে।