বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়, লুঙ্গি পরে পরীক্ষায় অংশগ্রহণের কারণে ওই শিক্ষার্থীদের বহিষ্কার করা হয়েছে, বিষয়টি সঠিক নয়। মূলত জুম কানেকটিভিটি ও ক্যামেরা প্লেসিংয়ের সমস্যার কারণে তাঁদের ‘সাময়িকভাবে বিরত’ রাখা হয়েছিল।
এর আগে ২৯ সেপ্টেম্বর শিক্ষার্থী বহিষ্কারের ঘটনাটি গণমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়লে গতকাল রাতে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের জরুরি বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। সেখানে কোর্স শিক্ষক, পরীক্ষার সুপারভাইজারসহ সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা উপস্থিত ছিলেন। এই বৈঠকের পরপরই বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করা হয়।
বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহারের বিষয়ে জানতে চাইলে শ্রীপতি সিকদার প্রথম আলোকে বলেন, বিজ্ঞপ্তিতে ভুল করে ‘বহিষ্কার’ শব্দটি লেখা হয়েছিল। এটা আসলে বহিষ্কার নয়, সুপারভাইজারের সঙ্গে ‘রূঢ়’ আচরণ করার জন্য তাঁদের জুম সেশন থেকে ‘রিমুভ’ করা হয়েছিল।