মাথাভাঙ্গা নদীতে ডুবে নিখােঁজ রানার মরদেহ উদ্ধার

নিজস্ব প্রতিনিধি: মেহেরপুরের গাংনী ও কুষ্টিয়ার দৌলতপুরের মাঝামাঝি মাথাভাঙ্গা নদীতে ডুবে নিখােঁজ যুবক রানার মরদেহ উদ্ধার করেছে ডুবুরিদলের সদস্যরা। যুবক রানা দৌলতপুর উপজেলার শরিষাডুলি গ্রামের নুরুজ্জামানের ছেলে।

 

 

 

সােমবার সন্ধ্যার দিকে দৌলতপুর উপজেলার শ্যামপুর গ্রাম সংলগ্ন মাথাভাঙ্গা নদীতে থেকে যুবক রানার মরদেহ উদ্ধার করা হয়।নিখােঁজের ২৪ ঘণ্টা পর খুলনা থেকে আসা ডুবুরিদলের সদস্যরা নদীতে তল্লাশি চালিয়ে তার মরদেহ উদ্ধার করে।

 

 

 

স্থানীয়রা জানান, গত রোববার ১৯ (সেপ্টেম্বর) দুপুরে যুবক রানা ও তার দু’বন্ধু ইমন ও জিহাদ গাংনী উপজেলার মহাম্মদপুর ও দৌলতপুর উপজেলার শরিষাডুলি গ্রাম সংলগ্ন মাথাভাঙ্গা নদীতে গোসল করতে নামেন। গোসল করার সময় তারা সাঁতার কাটতে থাকেন। এক পর্যায়ে রানা নদীর গহীনে তলিয়ে যান। এসময় তার দু’বন্ধু নদীর কিনারায় পৌঁছাতে সক্ষম হন। স্থানীয় লোকজন বিষয় শুনে মেহেরপুর ও কুষ্টিয়া ফায়ার সার্ভিস স্টেশনে খবর দেয়। খবর পেয়ে রোববার সন্ধ্যা পর্যন্ত ফায়ার সার্ভিসের একাধিকদল ওই নদীতে তল্লাশি চালিয়ে নিখোঁজ রানার সন্ধান মেলাতে পারেনি। পরে খুলনা থেকে ডুবুরির একটিদল এসে দু’দিন যাবত তল্লাশি চালিয়ে সােমবার সন্ধ্যার পূর্বে দৌলতপুর উপজেলার শ্যামপুর গ্রাম সংলগ্ন মাথাভাঙ্গা নদীর পানি থেকে রানার মরদেহ উদ্ধার করে।

 

 

 

খুলনা ডুবুরি দলের প্রধান শফিকুল ইসলাম শফি জানান,নিখোঁজ রানাকে খুঁজে পেতে অনেক বেগ পেতে হয়েছে। কারণ নদীতে প্রচন্ড স্রোত ছিল। এ কারণে রানার অবস্থান সনাক্ত করতে কষ্ট হচ্ছিল।

Source link

0 0 votes
Article Rating
Subscribe
Notify of
0 Comments
Oldest
Newest Most Voted
Inline Feedbacks
View all comments