এদিকে অভিযোগ উঠেছে, নদীশাসনের কাজে ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান অবহেলা করায় বিদ্যালয়ের ভবনটি পদ্মায় বিলীন হলো। বিদ্যালয়ের পঞ্চম শ্রেণির ছাত্রী ফিরোজা খাতুন বলে, ‘স্কুলটি নদীতে চলে গেল। স্কুলের মাঠও নদীতে চলে যাচ্ছে। এই মাঠে কত খেলাধুলা করেছি। এখন আর আমরা এই বিদ্যালয়ে পড়তে পারব না। আমাদের এখানে আর কোনো স্কুলও নেই। আমার খুব খারাপ লাগছে।’
বিদ্যালয়ের প্রাক্তন শিক্ষার্থী আবু তালেব বলেন, স্কুলের আশপাশ এলাকায় বসতভিটাও হুমকির মুখে। জনগণের জানমাল রক্ষার দাবি জানাচ্ছেন। কারণ, নদীভাঙনের শিকার হলে পরিবারগুলো একেবারে নিঃস্ব হয়ে যাবে।